নখকুনি সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
হাত বা পায়ের আঙ্গুলের নখ বৃদ্ধি পাইয়া মাংসের ভিতর প্রবিষ্ট হয়। ইহাতে অত্যন্ত ব্যথা যন্ত্রণা হইয়া পাকিয়া পুঁজ নির্গত হয়। ইহা সাধারণত পায়ের আঙ্গুলেই বেশী হইতে দেখা যায়।
নখকুনি সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
নখকুনি সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য ঔষধের নাম ও তাদের লক্ষণ নিম্নে উল্লেখ করা হলো। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ঔষধের লক্ষণের সাথে রোগীর লক্ষণ মিলিয়ে হোমিও ঔষধ প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
হিপার সালফ (Heper Sulph): পায়ের বা হাতের আঙ্গুলের নখের কোণায় ভয়ানক স্পর্শ কাতরতা বেদনায় ইহা অব্যর্থ।
সেবন বিধি: শক্তি 200 দিনে দুই মাত্রা। পুরাতন রোগে আরও উচ্চ শক্তি।
আর্সেনিক এলব (Arsenic Alb): কুনির ক্ষত কালচে বর্ণ, দুর্গন্ধ ও জ্বালা টাটানি ব্যথা। জ্বালা উত্তাপে উপশম হলে এই ঔষধটি (আর্সেনিক) অব্যর্থ।
সেবন বিধি: শক্তি 30 বা 200 দিনে সকাল বিকাল দুই মাত্রা।
কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের হোমিও ঔষধ সম্পর্কে জানতে উপরে ক্লিক করুন
সাইলেসিয়া (Silicea): নখকুনি পাকিয়া দুর্গন্ধ পুঁজ ঝরিলে ইহা উপকারী। এ ঔষধে নখকুনির পুঁজ শুকাইয়া দেয়।
সেবন বিধি: শক্তি 30 শক্তি 200 দিনে দুই মাত্রা। পুরাতন রোগে আরও উচ্চ শক্তি।
সূত্র: অব্যর্থ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা, ডা: এম. এ হোসেন
সতর্কীকরণ: হোমিও ঔষধ সেবনের পূর্বে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ‘‘ফেসবুক পেজে” লাইক দিয়ে রাখুন।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে
শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
No comments