Dear visitor, welcome to my health related personal blog. Hope, see you again- thank you.

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিও এবং বায়োকেমিক চিকিৎসা: - Diseases and Medicines:

Header Ads

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিও এবং বায়োকেমিক চিকিৎসা:

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিও এবং বায়োকেমিক চিকিৎসা:

গাছের কাঁটা, মাছের কাঁটা, বাঁশের ছাল, কাঠের টুকরা, লোহার গুঁড়া, পিন, পেরেক, সূঁচ, প্লাষ্টিকের টুকরা, তাল গাছের ছাল, খেজুর কাঁটা, কাচের টুকরা, আরও বিভিন্ন বস্তু শরীরে কোথাও না কোথাও ফুটিতে পারে।

 

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিওপ্যাথিক ও বায়োকেমিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঔষধের নাম ও তাদের লক্ষণ নিম্নে উল্লেখ করা হলো

হোমিও চিকিৎসা একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা ঔষধের লক্ষণের সাথে রোগীর লক্ষণ মিলিয়ে হোমিও ঔষধ প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়

 

হিপার সালফ(Heper Sulph): শরীরের কোন স্থানে কাঁটা বা অন্য কোন বস্তু ফুটিয়া ঐ স্থানটি পাকিবার উপক্রম, ভয়ানক স্পর্শ কাতর বেদনা, হাত ছুঁয়াইতে দেয় না। এমন লক্ষণে ইহা উপযোগী।

সেবন বিধি: শক্তি 200 তিন ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা।

 

কাঁটা ফুটা সমস্যার হোমিও এবং বায়োকেমিক চিকিৎসা:

 

সাইলেসিয়া(silicea): গলায় মাছের কাঁটা, শরীরে গাছের কাঁটা অর্থাৎ ত্বকের নিচে কাঁটা ফুটিয়া থাকিলে সাইলেসিয়া তাহা বাহির করিয়া দিতে পারে।

সেবন বিধি: শক্তি ৩০ বা ২০০ তিন ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা।

 

এনাগেলিস(Anagalis): বাঁশের ছাল, কাঠের টুকরা বা অন্য কোন বস্তু শরীবের কোন স্থানে ফুটিয়া থাকিলে এনাগেলিস সেবনে তা বাহির হইয়া যায়।

সেবন বিধি: শক্তি 30 বা 200 দিনে সকাল বিকাল দুই বার।

 

লিডামপাল(Ledum Pal): শরীরের কোন স্থানে পিন, পেরেক, সূঁচ ফুটিয়া আহত স্থানে যন্ত্রণা। ঠান্ডা জলপট্টিতে আরাম বোধ হইলে লিডম অব্যর্থ।

সেবন বিধি: শক্তি ৩০ বা ২০০ তিন ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা।

 

 

হাইপেরিকাম(Hypericum): হাত ও পায়ের আঙ্গুলে অথবা তালুতে পিন, পেরেক, কাঁটা বা ঐ রূপ কোন সূচালো জিনিস বিধিয়া বেদনা, যন্ত্রণা বা ধনুষ্টারের সম্ভাবনা দেখা দিলে ইহা শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

 সেবন বিধি: শক্তি ৩০ বা ২০০ তিন ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা।

 

কাঁটা ফুটা সমস্যার বায়োকেমিক চিকিৎসা:

 সাইলেসিয়া(Silicea): বায়োকেমিক মতে কাঁটা বাহির করার ইহা শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

  সেবন বিধি: শক্তি 6x, 12x ১-৪ বড়ি এক মাত্রা (বয়স অনুপাতে) দিনে তিন বার ।

 

পথ্য ও আনুষাঙ্গিক ব্যবস্থা:

গলার ভিতরে মাছের কাঁটা ফুটিয়া গেলে ভাত দলা করিয়া কিংবা রুটি বা কলা চিড়া, মুড়ি গিলিলে কাঁটা নামিয়া যাইতে পারে।

 

 

 

--------------------------------

আরও দেখুন

মহিলাদের সাদা স্রাবের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা যেভাবে

----------------------------------

 

সূত্র: অব্যর্থ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা, ডা: এম. এ হোসেন

 

সতর্কীকরণ: ঘরে প্রস্তুতকৃত যে কোন ঔষধ নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করুন। হোমিও ঔষধ সেবনের পূর্বে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

 

 

পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের  ‘‘ফেসবুক পেজে  লাইক দিয়ে রাখুন

 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে

শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

No comments

Powered by Blogger.